Home / বিউটি টিপস / একটি মাত্র পাতা ব্যবহারে কালো ঠোঁট হয়ে যাবে গোলাপি

একটি মাত্র পাতা ব্যবহারে কালো ঠোঁট হয়ে যাবে গোলাপি

আজকে আপনাদের কালো ঠোঁট(Lip) গোলাপি করার কার্যকারী উপায় দেখাবো কিভাবে মাত্র একটি মাত্র উপাদান দিয়ে এই কাজ টি করতে পারবেন।এর জন্যে আপনার লাগবে ধনে পাতা(Coriander)। ধনে পাতা নিয়ে প্রথমে ধুয়ে নিতে হবে।তারপর কুচিকুচি করে কেটে বাটিতে রাখতে হবে এবং কোন চামচ দিয়ে এটি থেতলে নিতে হবে। এরপর আপানার কালো ঠোঁটে এটি ব্যাবহার করতে হবে।তাহলে আপনার কালো ঠোঁট(Lip) হয়ে যাবে বাচ্চাদের মতো গোলাপি ঠোঁট।কালো ঠোঁট

একটি মাত্র পাতা ব্যবহারে কালো ঠোঁট হয়ে যাবে গোলাপি

নাক দিয়ে পানি পড়া, চুলকানি, শ্বাসকষ্ট বা যন্ত্রণার মত অস্বস্তিকর সমস্যাগুলোই হতে দেখা যায় অ্যালার্জি হলে। অ্যালার্জির(Allergies) কারণে মুডও খারাপ হয়ে যায়। অ্যালার্জি দূর করার জন্য বিভিন্ন ধরণের ঔষধ গ্রহণের পরামর্শ দেয়া হয় যেমন- ব্রঙ্কোডাইলেটরস, কর্টিকোস্টেরয়েডস, ন্যাজাল ডিকঞ্জেস্টেন্ট এবং অ্যান্টিহিস্টামিন জাতীয় ঔষধ। কিন্তু ঔষধের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়লে তা শরীরের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। প্রাকৃতিক উপাদানের দ্বারাও অ্যালার্জি(Allergies) প্রতিরোদ করা যায়। আসুন তাহলে এমন কিছু খাবারের কথাই জেনে নিই যা অ্যালার্জি প্রতিরোধে সাহায্য করবে।

১। রসুন:-রসুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা(Immunity)বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও থাকে। এক টুকরো রসুন খাওয়া ঔষধ খাওয়ার মতোই আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু ইনফেকশন থেকে সুরক্ষা দেয়।

২। হলুদ:- হলুদে এমন উপাদান থাকে যা অ্যালার্জি ভালো করতে সাহায্য করে। এতে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট(Antioxidant) উপাদান কারকিউমিন থাকে। ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাসের গবেষকদের মতে হলুদে অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাংগাল উপাদান আছে।

৩। দই:- দই এর ভালো ব্যাকটেরিয়া অ্যালার্জি কমাতে সাহায্য করে। বিভিন্ন গবেষণায় দাবী করা হয়েছে যে যারা নিয়মিত দই (Yogurt) খান তাদের ইনফ্লামেশন হওয়ার সম্ভাবনা কমে।

৪। মাছ:- ফ্যাটি ফিশ ইনফ্লামেশন কমাতে পারে। অ্যালার্জি প্রতিরোধের জন্য সপ্তাহে একদিন ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড(Fatty acids) সমৃদ্ধ মাছ খান।

৫। ভিটামিন সি:- ভিটামিন সি দুই ভাবে সাহায্য করে। ইমিউনিটিকে উদ্দীপিত করে এবং অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে। নিয়মিত কমলা বা লেবুর রস(Lemon juice) গ্রহণ করুন।

৬। পেঁয়াজ:- পেঁয়াজে কোয়ারসেটিন নামক উপাদান থাকে যা অ্যালার্জি কমাতে পারে। এটি প্রদাহ কমতে এবং ইমিউনিটিকে শক্তিশালী করতেও সাহায্য করে।

৭। ভিটামিন ই:- ভিটামিন ই(Vitamin E) সমৃদ্ধ খাবার যেমন অ্যাভোকাডো, বাদাম এবং সবুজ শাকসবজি খেলে অ্যালার্জিকে প্রতিরোধ করা যায়।

সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন। আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

Check Also

মেকআপ

দ্রুত মেকআপ করার ৮টি সহজ পদ্ধতি

রমজানে পুরো মাসব্যাপী রোজা রাখার পর শরীর থাকে ক্লান্ত। এরপর আসে ঈদ। আর সেখানে কর্মব্যস্ত ...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *