নাকের তৈলাক্ত ভাব দূর করার ঘরোয়া উপায়। নাকের ওপর বিরক্তিকর তেল(Oil) চিটচিটেভাব কমানো যায় বিভিন্ন পন্থায়। তৈলাক্ত(Oily) ছাড়াও সাধারণ ও শুষ্ক ত্বকের অধিকারীদেরও নাকের ওপর অতিরিক্ত তৈলাক্তভাব তৈরি হয়। এই সমস্যা কমাতে রূপচর্চা-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে জানানো হল কিছু পন্থা।
নাকের তৈলাক্ত ভাব দূর করার ঘরোয়া উপায় জেনে নিন
ফেইস ওয়াশ: দিনে কম পক্ষে দুবার ফেইস ওয়াশ(Face wash) দিয়ে মুখ পরিষ্কার করার অভ্যাস করতে হবে। এতে নাকের ওপরের বাড়তি তেলতেলেভাব দূর হবে।
টোনার: ত্বকের তেল নিয়ন্ত্রণে টোনার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই মুখ(Face) ধোয়ার পরে টোনার ব্যবহার সমস্যার মাত্রা কমাবে।
পানি নির্ভর ময়েশ্চারাইজার: তৈলাক্তভাব কমাতে ক্রিম(Cream) ভিত্তিক ময়েশ্চারাইজারের বদলে পানি ভিত্তিক ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উপকারী।
শিট মাস্ক: শিট মাস্ক সম্পূর্ণ তৈরি অবস্থাতেই পাওয়া যায় এবং এটা নাকের তেল চিটচিটেভাব কমাতে সহায়তা করে।
বেবি সোপ’: নাকের তৈলাক্ততার দ্রুত সমাধান চাইলে ‘বেবি সোপ’ দিয়ে নাক(Nose) ধুয়ে নিতে পারেন।
মুখ এক্সফলিয়েট করা: মুখের ত্বক এক্সফলিয়েট করতে স্ক্রাব ব্যবহার নাকের তেল, উন্মুক্ত লোমকূপের সমস্যা ও ময়লা(Dirty) দূর করতে সাহায্য করবে।
ব্লটিং পেপার বা টিস্যু ব্যবহার: তেলতেলেভাব থেকে মুক্তি পেতে ‘ব্লটিং পেপার’ বা টিস্যু কার্যকর। এটা নাকের বাড়তি তেল(Oil)শুষে নেয় ও ত্বকের স্বাভাবিকতা বজায় রাখে।
তেল শোষক ব্যবহার: ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারে আগে ‘অয়েল ম্যাটিফিয়র’ বা তেল শোষক প্রসাধনী ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
তেল বিহীন সানস্ক্রিন: ‘ননকমেডোজেনিক’ সানস্ক্রিন(Sunscreen) ব্যবহার করুন। এতে ত্বকের লোমকূপ আবদ্ধ হয়ে যাবে না ও বাড়তি তেল উৎপাদন হবে না।
সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন। আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।