আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের মাঝে অরেকটি আর্টিকেল নিয়ে হাজির হলাম। আজ আপনাদের জানাবো ক্যান্সার(Cancer) হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ যেসব খাবার সে সম্পর্কে। লোকেরা ফাস্ট ফুড নিয়ে যতই স্বাস্থ্য সচেতন হোক না কেন, খুব কম জনই আছে যারা ফাস্ট ফুড(Fast food) দেখে লোভ সামলাতে সক্ষম হয়। তা দেখে জল মুখে আসে এবং আমরা শত ক্ষতি হবে জেনেও খেয়ে থাকি।
ক্যান্সার হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হলো এই সব খাবার; এখনি বন্ধ করুন এগুলি খাওয়া
যাইহোক, আপনারা ফাস্ট ফুড খাওয়ার অনেক খারাপ ফলের কথা তো জানেনই, যেমন আমাদের দাঁতকে নষ্ট করে বা আমাদের বিপাক বা শরীরের চর্বি(Fat) বৃদ্ধি ইত্যাদি করে । কিন্তু আপনি যদি জানতে পারেন যে আমরা যেসব ফাস্টফুড বেশি খাই যা খেলে ক্যান্সার(Cancer) হতে পারে। হ্যাঁ, আজ আমরা আপনাকে বলব কিভাবে এইগুলো তৈরী হয়।
এর কি ক্ষতি? যাতে আপনি অন্যদের তা বলুন এবং অবিলম্বে খেতে এটি ছেড়ে দেন। হট ডগ(Hot dog) একটি ফাস্ট ফুড যাতে শুয়রের মাংস, মুরগীর মাংস, সোডিয়াম নাইট্রাইট, সোডিয়াম অ্যাসকরব্রেট, সোডিয়াম ফসফেট এবং সোডিয়াম(Sodium) ল্যাকটেটের মত কিছু জিনিস থাকে। আমেরিকার ইন্সটিটিউট ক্যান্সারের অনুসারে পরীক্ষায় পাওয়া যায় যে হট ডগ খেলে ১৮% পেটের ক্যান্সারের ঝুঁকি রয়েছে । যদি ১০ বছরেরও বেশি বয়সী শিশুরা এক মাসের মধ্যে ১২ টি হট ডগ খায় তবে বিপজ্জনক রোগে আক্রান্ত হতে পারে।
এই রোগগুলোর মধ্যে একটি হলো লিউকেমিয়া(Leukemia)। চিকেন এবং শুয়োরের মাংসকে একরকম গুঁড়ো এবং মেশিনের মাধ্যমে টুকরো করে কেটে একসঙ্গে মিশ্রিত করা হয়। মুরগির ও শুয়োরের মাংসের পাশাপাশি তাদের হৃদয়, কিডনি(Kidney) এবং লিভারও অন্তর্ভুক্ত করা হয়। সবার প্রথমে মাংসের টুকরো গুলোকে একটা বড় জায়গায় একত্রিত করা হয় । এরপরে মাংসকে মেটাল গ্রেটের মাধ্যমে পাস করা হয়, যার পরে মাংস সংকুচিত হয়। তারপর এটি seasoning এর জন্য রাখা হয়।
তারপর এটির সাথে মশলা যোগ করার জন্য এগিয়ে যায় । মাংসের সাথে মশলা মিশ্রন করার পর জল ও ভুট্টার সিরাপ যোগ করা হয়। এটি মাংসর পেস্টকে নরম করে তোলে । এর পরে এটি সিজিনিং এর জন্য পাঠানো হয়। মাংস(Meat) প্রক্রিয়াকরণে সেলাই, শুকানো, ফার্টিগেশন এবং ধোঁয়া জড়িত। যার জন্য হট ডগ(Hot dog) একটি সিলেনড্রিকল রুপে বাইরে আসে।
তারপর সেলুলয়েড কোট এর মধ্যে পেকেজিং সম্পন্ন করা হয়। এই সেলুলয়েড হট ডগের পাইলস ব্যবহার করে এবং এই কোটিং হট ডগ থেকে তারপর হট ডগ বাজারে আসে।
সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন। আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।